বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী তামাকের ব্যবহার কমেছে। তামাক নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এ প্রতিবেদনটি প্রতি দুবছর পর পর প্রকাশিত হয়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক এই সংস্থা বলছে, ২০০০ সালে তিনজনের মধ্যে একজন তামাক ব্যবহার করতেন। আর বর্তমান প্রজন্মে পাঁচজনের মধ্যে একজন তামাক ব্যবহারকারী রয়েছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, তামাক কোম্পানিগুলো নিজেদের স্বার্থের জন্য আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধিগুলো প্রভাবিত করার জন্য ক্রমাগত প্রচেষ্টা করলেও বিশ্বব্যাপী ধূমপায়ী কমেছে।
এ ঘটনার উদাহরণ হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ফেব্রুয়ারিতে পানামায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের আগে বিশ্বের বড় বড় তামাক কোম্পানিগুলো প্রযুক্তি ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে বিভিন্ন দেশকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্য প্রচার বিভাগের প্রধান রুডিগার ক্রেচ বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তামাক নিয়ন্ত্রণে ভালো অগ্রগতি হয়েছে, কিন্তু আত্মতুষ্টির সময় নেই।
ডব্লিউএইওর প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালে ১৫ বছর ও এর বেশি বয়সী তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১২৫ কোটি। আর ২০০০ সালে এ সংখ্যা ১৩৬ কোটি। ২০৩০ সালের মধ্যে তামাকের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি নেমে আসতে পারে বলেও প্রতিবেনটিতে জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনটি আরও বলা হয়, সবচেয়ে বেশি ধূমপায়ী দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপে। বিশ্বব্যাপী তামাকের ব্যবহার কমলেও মিসর, জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ায় ধূমপায়ী বাড়ছে।
সংস্থাটি জানায়, ধোঁয়াবিহীন তামাকজাত পণ্যের কমপক্ষে ৩৬ কোটি ২০ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারী রয়েছে। তবে ডব্লিউএইচও বলছে, কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে এই হিসাবটি যথাযথ নাও হতে পারে।
বিশ্বব্যাপী তামাকের ব্যবহার কমেছে: ডব্লিউএইচও
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী তামাকের ব্যবহার কমেছে। তামাক নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এ প্রতিবেদনটি প্রতি দুবছর পর পর প্রকাশিত হয়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক এই সংস্থা বলছে, ২০০০ সালে তিনজনের মধ্যে একজন তামাক ব্যবহার করতেন। আর বর্তমান প্রজন্মে পাঁচজনের মধ্যে একজন তামাক ব্যবহারকারী রয়েছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, তামাক কোম্পানিগুলো নিজেদের স্বার্থের জন্য আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধিগুলো প্রভাবিত করার জন্য ক্রমাগত প্রচেষ্টা করলেও বিশ্বব্যাপী ধূমপায়ী কমেছে।
এ ঘটনার উদাহরণ হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ফেব্রুয়ারিতে পানামায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের আগে বিশ্বের বড় বড় তামাক কোম্পানিগুলো প্রযুক্তি ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে বিভিন্ন দেশকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্য প্রচার বিভাগের প্রধান রুডিগার ক্রেচ বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তামাক নিয়ন্ত্রণে ভালো অগ্রগতি হয়েছে, কিন্তু আত্মতুষ্টির সময় নেই।
ডব্লিউএইওর প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালে ১৫ বছর ও এর বেশি বয়সী তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১২৫ কোটি। আর ২০০০ সালে এ সংখ্যা ১৩৬ কোটি। ২০৩০ সালের মধ্যে তামাকের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি নেমে আসতে পারে বলেও প্রতিবেনটিতে জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনটি আরও বলা হয়, সবচেয়ে বেশি ধূমপায়ী দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপে। বিশ্বব্যাপী তামাকের ব্যবহার কমলেও মিসর, জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ায় ধূমপায়ী বাড়ছে।
সংস্থাটি জানায়, ধোঁয়াবিহীন তামাকজাত পণ্যের কমপক্ষে ৩৬ কোটি ২০ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারী রয়েছে। তবে ডব্লিউএইচও বলছে, কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে এই হিসাবটি যথাযথ নাও হতে পারে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 28, 2024, 5:25 pm