ডা. এবিএম মনির উদ্দিন বর্তমানে সিরাজগঞ্জ খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক। দেশের নামকরা প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর মধ্যে সিরাজগঞ্জের খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অন্যতম। এ হাসপাতাল উন্নত স্বাস্থ্য সেবায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে। এলাকাবাসী ও সেবা গ্রহণকারী রোগীরা হাসপাতালের সেবায় মুগ্ধ কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ডা. এবিএম মনির উদ্দিনকে নিয়ে হাসপাতালে সমালোচনার ঝড় বইছে। তার অনৈতিক কার্যকলাপ, অসাদাচরণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ক্ষুব্ধ এবং চরমভাবে অসন্তুষ্ট। এতে কলেজের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। যার ফলে কর্তৃপক্ষ তাকে কয়েকবার লিখিতভাবে সতর্ক করেছে। সুন্দরী নারীদের প্রতি তার তীব্র লালসা এবং চেম্বারে বসে নারী রোগীদের সাথে অহেতুক গল্প গুজব বিডম্বনার সৃষ্টি করছে। বিভিন্ন সময়ে মেয়েদেরকে নানানভাবে কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। অপ্রয়োজনীয়ভাবে রোগীদের সার্জারি করে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক বনে যান ডা. এবিএম মনির উদ্দিন। ঢাকা শহরে স্বনামে বেনামে অনেক ফ্ল্যাট ও প্লটের মালিক হয়েছেন। ভুল চিকিৎসার জন্য তার বিরুদ্ধে একাধিকবার শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকার মিরপুর-১০ নাম্বার গোলচত্বরের পাশে আল হেলাল স্পেশালাইজড হসপিটালে এক রোগীর ভুল সার্জারি করে বিপদে পড়েন। এপেন্ডিসাইডিস অপারেশন করতে গিয়ে বাম সাইডে সার্জারি না করে ডান সাইডে সার্জারি করে রোগীর কিডনী বের করে ফেলে। রোগী জীবন মরণ সন্ধিক্ষনে পড়ে। পরে বিপুল পরিমাণে অর্থ দন্ড দিয়ে কোন মতে জীবন রক্ষা পায়। কিন্তু হাসপাতালের তার সার্জরি ও চেম্বার বন্ধ করে তাকে তাড়িয়ে দেয়া হয়। যার ফলে অনেকে তার পোস্ট গ্রেজুয়েশন ডিগ্রি নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন এবং ভূয়া মনে করেন। তার এ ডিগ্রির বিষয়ে সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে সংশ্লিষ্ট মহল জানায়। শৈশবে ডা. এবিএম মনির উদ্দিন ছিলেন অত্যন্ত ধূর্ত ও দুষ্ট প্রকৃতির এবং নানা অনিয়ম ও অপকর্মে জড়িত হয়ে পরিবারের সুনাম ক্ষুন্ন করেছে। বাবা ইউসুফ আলী হাওলাদার ছিলেন সহজ সরল প্রকৃতির মানুষ কিন্তু পুত্রের নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ। মা জায়েদা খাতুন পুত্রের মেধা নিয়ে গর্বিত হলেও ছেলের কার্যকলাপে অস্থির ও অসন্তুষ্ট। ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ মনির উদ্দিন শুরুতে নারায়ণগঞ্জের খানপুর সরকারি হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে যোগদান করেন এবং একই হাসপাতালে তার স্ত্রী ডা. হামিদা বেগমও গাইনী বিভাগে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তারা সরকারি কোয়ার্টারে বসবাস শুরু করেন কিন্তু চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী। নারী লোভী ডা. এবিএম মনির উদ্দিন কাজের মেয়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে যা স্ত্রী ডা. হামিদা বেগমের হাতে ধরা পড়ে যায়। কাজের মেয়ের পেটে বাচ্চা আসার বিষয়টি জানাজানি হলে, স্বাচিপ নেতা ডা. শাহনেওয়াজের হস্তক্ষেপে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন কিন্ত ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। ডা. এবিএম মনির উদ্দিনের স্বভাব চরিত্রও পূর্বের মতই রয়ে যায় যা কোন অবস্থাতে বিন্দু মাত্র পরিবর্তন হয়নি। সেখানেও এক নার্সের সাথে চলতে থাকে তার অবৈধ প্রেমলীলা এবং যথারীতি তিনি সেখান থেকেও একই কারণে চাকরিচ্যূত হন। পরে তিনি উত্তরায় চলে যান। অনৈতিক কাজের হোতা ডা. এবিএম মনির উদ্দিন উত্তরায় যাওয়ার পর আবারও একটি মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং ঐ মহিলার স্বামী জানার পর মহিলাকে তালাক দেন। পরে ডা. এবিএম মনির উদ্দিন তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হন। তার স্ত্রী প্রফেসর ডা. হামিদা বেগম তার এ সব অপকর্মের বিচারিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ডা. মনির উদ্দিন তাকে মারধর ও বিভিন্নভাবে নির্যাতন করে। প্রশাসনের কিছু লোকের সাথে অন্তরঙ্গ সম্পর্কের কারণে সে তার স্ত্রীকে নানানভাবে ভয়ভীতি দেখায়। তার নির্যাতন ও ভয়ভীতির কারণে প্রফেসর ডা. হামিদা বেগম এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে প্রথমে সাউথ আফ্রিকা এবং পরবর্তীতে তিনি ছেলে মেয়েদের নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। ডা. মনির পুষলিয়ে এবং নানা আশা দিয়ে প্রফেসর ডা. হামিদা বেগমকে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। ছেলে শাদাৎকে অবরুদ্ধ রেখে স্ত্রীর (ডা. হামিদা বেগম) সকল সম্পত্তি লিখে নেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন এবং নানানভাবে নির্যাতন করেন। ছেলেকে বদ্ধ ঘরে তালা মেরে অবরুদ্ধ করে স্ত্রী ডা. হামিদা বেগমের কাছে টাকা পয়সা ও অর্থ সম্পদ আদায়ের চেষ্টা করেন। একটি শক্তিশালী নারী সিন্ডিকেট তার এ অবৈধ কাজে সহযোগিতা করে। প্রাণ ভয়ে ছেলেকে রেখে স্ত্রী ডা. হামিদা বেগম মেয়েকে নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। ছেলেকে বার বার ঘুমের ইনজেকশান দিয়ে প্রতিবন্ধী বানিয়ে ফেলছে বলে বিশেষ মহল থেকে জানা যায়। নানা হুমকি ও ভয়ভীতির কারণে বর্তমানে হামিদা বেগম মালয়েশিয়ায় পালিয়ে বেড়াচ্ছে। নারীদের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং অবৈধ অর্থ অর্জন তার নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বিপুল অর্থবিত্তের মালিক ডা. এবিএম মনির উদ্দিন ডাক্তার সমাজের কাছে এক ঘৃণিত নাম এবং কলংকের তিলক। তার অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডাক্তার মহল থেকে জোরদাবি উঠেছে বলে সূত্র জানায়।
ডা. এবিএম মনির উদ্দিন নারী কেলেংকারীসহ নানা অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িত
ডা. এবিএম মনির উদ্দিন বর্তমানে সিরাজগঞ্জ খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক। দেশের নামকরা প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর মধ্যে সিরাজগঞ্জের খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অন্যতম। এ হাসপাতাল উন্নত স্বাস্থ্য সেবায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে। এলাকাবাসী ও সেবা গ্রহণকারী রোগীরা হাসপাতালের সেবায় মুগ্ধ কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ডা. এবিএম মনির উদ্দিনকে নিয়ে হাসপাতালে সমালোচনার ঝড় বইছে। তার অনৈতিক কার্যকলাপ, অসাদাচরণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ক্ষুব্ধ এবং চরমভাবে অসন্তুষ্ট। এতে কলেজের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। যার ফলে কর্তৃপক্ষ তাকে কয়েকবার লিখিতভাবে সতর্ক করেছে। সুন্দরী নারীদের প্রতি তার তীব্র লালসা এবং চেম্বারে বসে নারী রোগীদের সাথে অহেতুক গল্প গুজব বিডম্বনার সৃষ্টি করছে। বিভিন্ন সময়ে মেয়েদেরকে নানানভাবে কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। অপ্রয়োজনীয়ভাবে রোগীদের সার্জারি করে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক বনে যান ডা. এবিএম মনির উদ্দিন। ঢাকা শহরে স্বনামে বেনামে অনেক ফ্ল্যাট ও প্লটের মালিক হয়েছেন। ভুল চিকিৎসার জন্য তার বিরুদ্ধে একাধিকবার শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকার মিরপুর-১০ নাম্বার গোলচত্বরের পাশে আল হেলাল স্পেশালাইজড হসপিটালে এক রোগীর ভুল সার্জারি করে বিপদে পড়েন। এপেন্ডিসাইডিস অপারেশন করতে গিয়ে বাম সাইডে সার্জারি না করে ডান সাইডে সার্জারি করে রোগীর কিডনী বের করে ফেলে। রোগী জীবন মরণ সন্ধিক্ষনে পড়ে। পরে বিপুল পরিমাণে অর্থ দন্ড দিয়ে কোন মতে জীবন রক্ষা পায়। কিন্তু হাসপাতালের তার সার্জরি ও চেম্বার বন্ধ করে তাকে তাড়িয়ে দেয়া হয়। যার ফলে অনেকে তার পোস্ট গ্রেজুয়েশন ডিগ্রি নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন এবং ভূয়া মনে করেন। তার এ ডিগ্রির বিষয়ে সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে সংশ্লিষ্ট মহল জানায়। শৈশবে ডা. এবিএম মনির উদ্দিন ছিলেন অত্যন্ত ধূর্ত ও দুষ্ট প্রকৃতির এবং নানা অনিয়ম ও অপকর্মে জড়িত হয়ে পরিবারের সুনাম ক্ষুন্ন করেছে। বাবা ইউসুফ আলী হাওলাদার ছিলেন সহজ সরল প্রকৃতির মানুষ কিন্তু পুত্রের নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ। মা জায়েদা খাতুন পুত্রের মেধা নিয়ে গর্বিত হলেও ছেলের কার্যকলাপে অস্থির ও অসন্তুষ্ট। ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ মনির উদ্দিন শুরুতে নারায়ণগঞ্জের খানপুর সরকারি হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে যোগদান করেন এবং একই হাসপাতালে তার স্ত্রী ডা. হামিদা বেগমও গাইনী বিভাগে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তারা সরকারি কোয়ার্টারে বসবাস শুরু করেন কিন্তু চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী। নারী লোভী ডা. এবিএম মনির উদ্দিন কাজের মেয়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে যা স্ত্রী ডা. হামিদা বেগমের হাতে ধরা পড়ে যায়। কাজের মেয়ের পেটে বাচ্চা আসার বিষয়টি জানাজানি হলে, স্বাচিপ নেতা ডা. শাহনেওয়াজের হস্তক্ষেপে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন কিন্ত ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। ডা. এবিএম মনির উদ্দিনের স্বভাব চরিত্রও পূর্বের মতই রয়ে যায় যা কোন অবস্থাতে বিন্দু মাত্র পরিবর্তন হয়নি। সেখানেও এক নার্সের সাথে চলতে থাকে তার অবৈধ প্রেমলীলা এবং যথারীতি তিনি সেখান থেকেও একই কারণে চাকরিচ্যূত হন। পরে তিনি উত্তরায় চলে যান। অনৈতিক কাজের হোতা ডা. এবিএম মনির উদ্দিন উত্তরায় যাওয়ার পর আবারও একটি মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং ঐ মহিলার স্বামী জানার পর মহিলাকে তালাক দেন। পরে ডা. এবিএম মনির উদ্দিন তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হন। তার স্ত্রী প্রফেসর ডা. হামিদা বেগম তার এ সব অপকর্মের বিচারিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ডা. মনির উদ্দিন তাকে মারধর ও বিভিন্নভাবে নির্যাতন করে। প্রশাসনের কিছু লোকের সাথে অন্তরঙ্গ সম্পর্কের কারণে সে তার স্ত্রীকে নানানভাবে ভয়ভীতি দেখায়। তার নির্যাতন ও ভয়ভীতির কারণে প্রফেসর ডা. হামিদা বেগম এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে প্রথমে সাউথ আফ্রিকা এবং পরবর্তীতে তিনি ছেলে মেয়েদের নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। ডা. মনির পুষলিয়ে এবং নানা আশা দিয়ে প্রফেসর ডা. হামিদা বেগমকে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। ছেলে শাদাৎকে অবরুদ্ধ রেখে স্ত্রীর (ডা. হামিদা বেগম) সকল সম্পত্তি লিখে নেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন এবং নানানভাবে নির্যাতন করেন। ছেলেকে বদ্ধ ঘরে তালা মেরে অবরুদ্ধ করে স্ত্রী ডা. হামিদা বেগমের কাছে টাকা পয়সা ও অর্থ সম্পদ আদায়ের চেষ্টা করেন। একটি শক্তিশালী নারী সিন্ডিকেট তার এ অবৈধ কাজে সহযোগিতা করে। প্রাণ ভয়ে ছেলেকে রেখে স্ত্রী ডা. হামিদা বেগম মেয়েকে নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। ছেলেকে বার বার ঘুমের ইনজেকশান দিয়ে প্রতিবন্ধী বানিয়ে ফেলছে বলে বিশেষ মহল থেকে জানা যায়। নানা হুমকি ও ভয়ভীতির কারণে বর্তমানে হামিদা বেগম মালয়েশিয়ায় পালিয়ে বেড়াচ্ছে। নারীদের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং অবৈধ অর্থ অর্জন তার নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বিপুল অর্থবিত্তের মালিক ডা. এবিএম মনির উদ্দিন ডাক্তার সমাজের কাছে এক ঘৃণিত নাম এবং কলংকের তিলক। তার অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডাক্তার মহল থেকে জোরদাবি উঠেছে বলে সূত্র জানায়।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল: ০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews247@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: February 15, 2025, 6:22 am