উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে পাঁচ রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। ৭ জুলাই শুক্রবার ভোরে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৮ এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ক্যাম্প-৮ এর বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন (২৫), মোহাম্মদ হামীম (১৭), ক্যাম্প-১৩ এর নুরুল আমিন (২৫) ও ক্যাম্প-১০ এর মোঃ নজিমুল্লাহ সহ অপরজনের পরিচয় অজ্ঞাত।
৮ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আমির জাফর বলেন, ৭ জুলাই শুক্রবার ভোরে ক্যাম্পে দুই দল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিন জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আহত আরও দুই জনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তারাও সেখানে মারা যান। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রোহিঙ্গারা জানান, ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কিছুদিন ধরে আরসা ও আরএসও নামের দুটি গ্রæপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এরই সূত্রে ধরে শুক্রবার ভোরে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে পাঁচ জন নিহত হয়েছেন ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুরো ক্যাম্প এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
জানতে চাইলে ৮-এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার (অপারেশন অ্যান্ড মিডিয়া) ফারুক আহমেদ বলেন, ক্যাম্পে একাধিক সশস্ত্র গ্রুপের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে বাড়ছে খুনোখুনি, চলছে অস্ত্রের ঝনঝনানি।
এরই মধ্য শুক্রবার ভোরে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় পাঁচজন নিহত বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই মিয়ানমার বিদ্রোহী গ্রুপ আরসার সদস্য বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তিনি বলেন, কে আরসা, কে আরএসও সেটি বিষয় নয়। ক্যাম্পে কোনও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলবে না। যারাই অপরাধে জড়াবে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। অপরাধীদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলিতে নিহত ৫
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে পাঁচ রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। ৭ জুলাই শুক্রবার ভোরে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৮ এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ক্যাম্প-৮ এর বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন (২৫), মোহাম্মদ হামীম (১৭), ক্যাম্প-১৩ এর নুরুল আমিন (২৫) ও ক্যাম্প-১০ এর মোঃ নজিমুল্লাহ সহ অপরজনের পরিচয় অজ্ঞাত।
৮ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আমির জাফর বলেন, ৭ জুলাই শুক্রবার ভোরে ক্যাম্পে দুই দল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিন জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আহত আরও দুই জনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তারাও সেখানে মারা যান। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রোহিঙ্গারা জানান, ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কিছুদিন ধরে আরসা ও আরএসও নামের দুটি গ্রæপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এরই সূত্রে ধরে শুক্রবার ভোরে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে পাঁচ জন নিহত হয়েছেন ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুরো ক্যাম্প এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
জানতে চাইলে ৮-এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার (অপারেশন অ্যান্ড মিডিয়া) ফারুক আহমেদ বলেন, ক্যাম্পে একাধিক সশস্ত্র গ্রুপের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে বাড়ছে খুনোখুনি, চলছে অস্ত্রের ঝনঝনানি।
এরই মধ্য শুক্রবার ভোরে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় পাঁচজন নিহত বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই মিয়ানমার বিদ্রোহী গ্রুপ আরসার সদস্য বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তিনি বলেন, কে আরসা, কে আরএসও সেটি বিষয় নয়। ক্যাম্পে কোনও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলবে না। যারাই অপরাধে জড়াবে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। অপরাধীদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 6, 2024, 4:19 pm