কক্সবাজারের পেকুয়ায় ভগ্নিপতিকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ৩জন আটক হয়েছে।
বৃহষ্পতিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার টইটং ইউনিয়নের হাজিবাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আটককৃতরা হলেন,টইটং ইউনিয়নের পন্ডিতপাড়া গ্রামের ফয়েজ আহমদের ছেলে মো.ফরহাদ (২৮), নুরুল আলমের ছেলে মো.শাকের (৪০), নাপিতখালী গ্রামের মৃত.শামসুল আলমের ছেলে বাদশাহ মিয়া (৪৩) ও রাজাখালী ইউনিয়নের হাজিরপাড়া গ্রামের মৃত.শামসুল আলমের ছেলে মো.ইউনুছ (৪৫)।
অপর আসামির নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পুলিশ বাদি হয়ে সংশ্লিষ্ট আইনে ৫জনকে আসামি করে থানায় মামলা (মামলা নং-১৭/২৩) রুজু করে।
পেকুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মফিজুল হক জানায়,জায়গা নিয়ে টইটংয়ের নাপিতখালী গ্রামের মৃত.শামসুল আলমের ছেলে বাদশাহ মিয়ার সাথে ভগ্নিপতি হাজিবাজারের ভাঙারী ব্যবসায়ী বশির আহমদের বিরোধ চলে আসছে।
ভগ্নিপতিকে ফাঁসাতে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ফরহাদ নামের এক ব্যক্তিকে দিয়ে একটি দেশীয় তৈরী এলজি ও দুইটি কার্তুজ কৌশলে ঢুকিয়ে দেয়। ধৃত আসামিরাও এ ঘটনায় জড়িত রয়েছে।
টইটং ইউপির চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন,ভাঙারী ব্যবসায়ী বশিরকে অস্ত্রদিয়ে ফাঁসাতে চেয়েছিল। গ্রাম আদালতে জায়গার বিরোধ নিয়ে বিচার ছিল। আমি সমাধানও করে দিয়েছিলাম।
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওমর হায়দার জানায়, অন্যজনকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেরাই পুলিশের জালে বন্দী হয়েছে।
আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
পেকুয়ায় অস্ত্র দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে আটক-৩
কক্সবাজারের পেকুয়ায় ভগ্নিপতিকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ৩জন আটক হয়েছে।
বৃহষ্পতিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার টইটং ইউনিয়নের হাজিবাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আটককৃতরা হলেন,টইটং ইউনিয়নের পন্ডিতপাড়া গ্রামের ফয়েজ আহমদের ছেলে মো.ফরহাদ (২৮), নুরুল আলমের ছেলে মো.শাকের (৪০), নাপিতখালী গ্রামের মৃত.শামসুল আলমের ছেলে বাদশাহ মিয়া (৪৩) ও রাজাখালী ইউনিয়নের হাজিরপাড়া গ্রামের মৃত.শামসুল আলমের ছেলে মো.ইউনুছ (৪৫)।
অপর আসামির নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পুলিশ বাদি হয়ে সংশ্লিষ্ট আইনে ৫জনকে আসামি করে থানায় মামলা (মামলা নং-১৭/২৩) রুজু করে।
পেকুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মফিজুল হক জানায়,জায়গা নিয়ে টইটংয়ের নাপিতখালী গ্রামের মৃত.শামসুল আলমের ছেলে বাদশাহ মিয়ার সাথে ভগ্নিপতি হাজিবাজারের ভাঙারী ব্যবসায়ী বশির আহমদের বিরোধ চলে আসছে।
ভগ্নিপতিকে ফাঁসাতে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ফরহাদ নামের এক ব্যক্তিকে দিয়ে একটি দেশীয় তৈরী এলজি ও দুইটি কার্তুজ কৌশলে ঢুকিয়ে দেয়। ধৃত আসামিরাও এ ঘটনায় জড়িত রয়েছে।
টইটং ইউপির চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন,ভাঙারী ব্যবসায়ী বশিরকে অস্ত্রদিয়ে ফাঁসাতে চেয়েছিল। গ্রাম আদালতে জায়গার বিরোধ নিয়ে বিচার ছিল। আমি সমাধানও করে দিয়েছিলাম।
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওমর হায়দার জানায়, অন্যজনকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেরাই পুলিশের জালে বন্দী হয়েছে।
আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 28, 2024, 4:08 pm