কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের বিভিন্ন পদে পেতে ভোটের লড়াই জিততে হয়। আর সেই ভোটে প্রার্থী হন আগ্রহী ছাত্রনেতারা। মূলত শিক্ষার্থীদের ভোট পেয়ে জেতার চেষ্টা করেন প্রার্থীরা। তেমনি ভারতের রাজস্থান রাজ্যের ভরতপুর জেলার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঘটেছে আজব এক ঘটনা। সেখানে শিক্ষার্থীদের পা ধরে ভোট ভিক্ষা চাইছেন ছাত্রনেতারা। আর সেটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সৃষ্টি হয়েছে হাস্যরস। পা ধরার সেই ভিডিও দেখে নানা মন্তব্যও অবশ্য করেছেন অনলাইন ব্যবহারকারীরা।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কলেজের সামনের রাস্তা দিয়ে ছুটির পর বেরিয়ে যাচ্ছেন ছাত্রীরা। এ সময় আচমকায় দুই ছাত্রীর পা জড়িয়ে ধরেন ছাত্র সংসদের ভোটে দাঁড়ানো দুই প্রার্থী। মূলত পা ধরে ভোট ভিক্ষা করছেন তারা। এ সময় ছাত্রীরা ছাড়ানোর চেষ্টা করলেও কিছুতেই তাতে রাজি হচ্ছেন না নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া ঐ ছাত্রনেতারা। ছাত্রীদের পা ধরে রেখে সেখানে নিজেদের মাথাও স্পর্শ করছেন তারা। অন্য একজন আবার রাস্তার মধ্যেই শুয়ে পড়েছেন। রাস্তায় শুয়ে থেকে হাত জোড় করে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে ভোট চাইছেন তিনি।
টুইটারে আনসিন ইন্ডিয়ার শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক এক তরুণীর পা ধরে আছেন। একপর্যায়ে ঐ তরুণী হেসে হিন্দিতে বলেন, ‘হ্যাঁ (ভোট দেবো), তবে আগে পা ছাড়ুন’। ভিডিওর অন্যান্য দৃশ্যে তৃতীয় একজনকে রাস্তায় শুয়ে ভোট দেওয়ার অনুরোধ করতে দেখা যায়। এছাড়া ছাত্রদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় অন্য একজন পুরুষ ও নারীকে হাঁটু গেড়ে ভোটের জন্য অনুরোধ করতে দেখা যায়।
ঐ ভিডিওটির ক্যাপশনে হিন্দিতে যা লেখা রয়েছে সেটিকে মোটামুটিভাবে অনুবাদ করলে যা দাঁড়ায়, সেটি হচ্ছে, রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন নির্বাচনের সময় প্রার্থীরা রাস্তায় শুয়ে এবং তাদের পা ধরে ভোট চেয়েছেন। শুক্রবার এ ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সেটিতে এক লাখেরও বেশি ভিউ হয়।
অবশ্য ভোট চাওয়ার এ ব্যক্তিক্রমী ভঙ্গি দেখে বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা। কেউ বলেছেন, তারা মাটির কাছাকাছি থাকা নেতা। তাই মাটিতে লুটিয়ে পড়েছেন। কেউ আবার বলেছেন, ভোটের জন্য এখন নেতারা ছাত্রদের পায়ে পড়ছে। ভোটের পরে ছাত্র-ছাত্রীদের নেতাদের পায়ে পড়তে হবে।
অন্য একজন বলেছেন, নেতারা পায়ে পড়ে ভোট চাইছেন দেখে ভালো লাগছে। হুমকি দিয়ে ভয় দেখিয়ে তো ভোট চাইছেন না!
শিক্ষার্থীদের পা ধরে ভোট ভিক্ষা চাইছেন ছাত্রনেতারা, ভিডিও ভাইরাল
কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের বিভিন্ন পদে পেতে ভোটের লড়াই জিততে হয়। আর সেই ভোটে প্রার্থী হন আগ্রহী ছাত্রনেতারা। মূলত শিক্ষার্থীদের ভোট পেয়ে জেতার চেষ্টা করেন প্রার্থীরা। তেমনি ভারতের রাজস্থান রাজ্যের ভরতপুর জেলার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঘটেছে আজব এক ঘটনা। সেখানে শিক্ষার্থীদের পা ধরে ভোট ভিক্ষা চাইছেন ছাত্রনেতারা। আর সেটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সৃষ্টি হয়েছে হাস্যরস। পা ধরার সেই ভিডিও দেখে নানা মন্তব্যও অবশ্য করেছেন অনলাইন ব্যবহারকারীরা।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কলেজের সামনের রাস্তা দিয়ে ছুটির পর বেরিয়ে যাচ্ছেন ছাত্রীরা। এ সময় আচমকায় দুই ছাত্রীর পা জড়িয়ে ধরেন ছাত্র সংসদের ভোটে দাঁড়ানো দুই প্রার্থী। মূলত পা ধরে ভোট ভিক্ষা করছেন তারা। এ সময় ছাত্রীরা ছাড়ানোর চেষ্টা করলেও কিছুতেই তাতে রাজি হচ্ছেন না নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া ঐ ছাত্রনেতারা। ছাত্রীদের পা ধরে রেখে সেখানে নিজেদের মাথাও স্পর্শ করছেন তারা। অন্য একজন আবার রাস্তার মধ্যেই শুয়ে পড়েছেন। রাস্তায় শুয়ে থেকে হাত জোড় করে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে ভোট চাইছেন তিনি।
টুইটারে আনসিন ইন্ডিয়ার শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক এক তরুণীর পা ধরে আছেন। একপর্যায়ে ঐ তরুণী হেসে হিন্দিতে বলেন, ‘হ্যাঁ (ভোট দেবো), তবে আগে পা ছাড়ুন’। ভিডিওর অন্যান্য দৃশ্যে তৃতীয় একজনকে রাস্তায় শুয়ে ভোট দেওয়ার অনুরোধ করতে দেখা যায়। এছাড়া ছাত্রদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় অন্য একজন পুরুষ ও নারীকে হাঁটু গেড়ে ভোটের জন্য অনুরোধ করতে দেখা যায়।
ঐ ভিডিওটির ক্যাপশনে হিন্দিতে যা লেখা রয়েছে সেটিকে মোটামুটিভাবে অনুবাদ করলে যা দাঁড়ায়, সেটি হচ্ছে, রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন নির্বাচনের সময় প্রার্থীরা রাস্তায় শুয়ে এবং তাদের পা ধরে ভোট চেয়েছেন। শুক্রবার এ ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সেটিতে এক লাখেরও বেশি ভিউ হয়।
অবশ্য ভোট চাওয়ার এ ব্যক্তিক্রমী ভঙ্গি দেখে বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা। কেউ বলেছেন, তারা মাটির কাছাকাছি থাকা নেতা। তাই মাটিতে লুটিয়ে পড়েছেন। কেউ আবার বলেছেন, ভোটের জন্য এখন নেতারা ছাত্রদের পায়ে পড়ছে। ভোটের পরে ছাত্র-ছাত্রীদের নেতাদের পায়ে পড়তে হবে।
অন্য একজন বলেছেন, নেতারা পায়ে পড়ে ভোট চাইছেন দেখে ভালো লাগছে। হুমকি দিয়ে ভয় দেখিয়ে তো ভোট চাইছেন না!
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 6:13 am