একটা সময় বেশ খোলামেলা পোশাকে দেখা গেছে সায়নীকে। বর্তমানে সেই ট্রেন্ডে আর নেই তিনি। চরিত্রের প্রয়োজনে পর্দায় সায়নীকে অন্তর্বাসে দেখা যায়। কিন্তু রাজনীতির আঙিনায় পা দেওয়ার পর পাল্টে গেছেন। পর্দাতেও তাকে শুধু ভারতীয় নারীর অবতারে দেখা যায়।
আবার প্রলয়ের আগে ‘অপরাজিত’ ছবিতে সত্যজিৎ ঘরণী বিজয়া রায়ের চরিত্রে দেখা গিয়েছে। সেখানেও শাড়িতেই সম্পূর্ণা অভিনেত্রী।
রাজনীতির দুনিয়ায় পা দেওয়ার পর থেকেই নিজের ১০০% উজাড় করে দিয়েছেন সায়নী। ভোটে হারলেও তৃণমূলের যুবনেত্রী হিসাবে পাকা জায়গা গড়েছেন। সম্প্রতি শিক্ষা দুনীতিতে নাম জড়ায় তাঁর কিন্তু দমে যাননি সায়নী। আজকাল রাজনৈতিক সভামঞ্চ হোক বা দলীয় অফিস কিংবা কোনো ছবির প্রচার, সায়নীর দেখা মেলে শাড়ি অথবা সালোয়ার কামিজে। সাদা শাড়িতেই বেশিরভাগ সময় জনসভার মঞ্চে হাজির হন সায়নী।
সম্প্রতি টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সায়নী বলেন, ‘আমি যদি মোটামুটি টাইট জামা অথবা গাউন পরে হাজির হই, তবে মানুষেরই আমাকে গ্রহণ করতে অসুবিধে হবে, কোনোদিনই গ্ল্যামারের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম না। আর এখানে যে চরিত্র করছি সেই শম্পা সুন্দরবনের সাধারণ মেয়ে,তাই শম্পা যদি এখন গাউন পরে চলে আসে সেটাও বেমানান।
সায়নী বলেন, যেহেতু রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে তাই একটা অন্য মাত্রার শালীনতা বজায় রাখা উচিৎ বলে আমার মনে হয়।
রাজনীতিতে পা দিয়েই পাল্টে গেলেন খোলামেলা সায়নী!
একটা সময় বেশ খোলামেলা পোশাকে দেখা গেছে সায়নীকে। বর্তমানে সেই ট্রেন্ডে আর নেই তিনি। চরিত্রের প্রয়োজনে পর্দায় সায়নীকে অন্তর্বাসে দেখা যায়। কিন্তু রাজনীতির আঙিনায় পা দেওয়ার পর পাল্টে গেছেন। পর্দাতেও তাকে শুধু ভারতীয় নারীর অবতারে দেখা যায়।
আবার প্রলয়ের আগে ‘অপরাজিত’ ছবিতে সত্যজিৎ ঘরণী বিজয়া রায়ের চরিত্রে দেখা গিয়েছে। সেখানেও শাড়িতেই সম্পূর্ণা অভিনেত্রী।
রাজনীতির দুনিয়ায় পা দেওয়ার পর থেকেই নিজের ১০০% উজাড় করে দিয়েছেন সায়নী। ভোটে হারলেও তৃণমূলের যুবনেত্রী হিসাবে পাকা জায়গা গড়েছেন। সম্প্রতি শিক্ষা দুনীতিতে নাম জড়ায় তাঁর কিন্তু দমে যাননি সায়নী। আজকাল রাজনৈতিক সভামঞ্চ হোক বা দলীয় অফিস কিংবা কোনো ছবির প্রচার, সায়নীর দেখা মেলে শাড়ি অথবা সালোয়ার কামিজে। সাদা শাড়িতেই বেশিরভাগ সময় জনসভার মঞ্চে হাজির হন সায়নী।
সম্প্রতি টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সায়নী বলেন, ‘আমি যদি মোটামুটি টাইট জামা অথবা গাউন পরে হাজির হই, তবে মানুষেরই আমাকে গ্রহণ করতে অসুবিধে হবে, কোনোদিনই গ্ল্যামারের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম না। আর এখানে যে চরিত্র করছি সেই শম্পা সুন্দরবনের সাধারণ মেয়ে,তাই শম্পা যদি এখন গাউন পরে চলে আসে সেটাও বেমানান।
সায়নী বলেন, যেহেতু রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে তাই একটা অন্য মাত্রার শালীনতা বজায় রাখা উচিৎ বলে আমার মনে হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 6, 2024, 4:37 pm