ঢাকার ধামরাইয়ে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুকন্যা মরিয়ম আক্তারের (২) পর তার মা জোসনা বেগমকেও (২৫) বাঁচানো যায়নি।
রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকালে তার মৃত্যু হয়। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার (০৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে শিশু মরিয়ম মারা যায়।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সিলিন্ডার বিস্ফোরণ
রান্নাঘরে জমে ছিল গ্যাস, দিয়াশলাই জ্বালাতেই দগ্ধ হয় পাঁচ জন
জানা গেছে, ধামরাই পৌরসভার কুমরাইল এলাকার একটি বাসার নিচ তলায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন মঞ্জুরুল। গত শনিবার ভোরে বিকট শব্দে তাদের বাসায় আগুন লেগে যায়। পরে স্থানীয়রা আশপাশের উৎস থেকে পানি সংগ্রহ করে আগুন নিভিয়ে পরিবারের পাঁচ সদস্যকে উদ্ধার করেন। এ সময় আগুনে সবাই ঝলসে যান। পরে পাঁচ জনকে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন চিকিৎসক।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন জোসনা বেগমের স্বামী পোশাক শ্রমিক মঞ্জুরুল ইসলাম (৩৫), তার বড় বোন হোসনা বেগম (৩০) ও ভাগনি সাদিয়া আক্তার (১৮)।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে বাচ্চু মিয়া জানান, জোসনা বেগমের শরীরের ৭০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল, তাই তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। এছাড়া মঞ্জুরুলের শরীরের ৩৩ শতাংশ, সাদিয়ার ৭৫ শতাংশ ও হোসনা বেগমের শরীরের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
ধামরাইয়ে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ মেয়ের পর মায়ের মৃত্যু
ঢাকার ধামরাইয়ে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুকন্যা মরিয়ম আক্তারের (২) পর তার মা জোসনা বেগমকেও (২৫) বাঁচানো যায়নি।
রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকালে তার মৃত্যু হয়। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার (০৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে শিশু মরিয়ম মারা যায়।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সিলিন্ডার বিস্ফোরণ
রান্নাঘরে জমে ছিল গ্যাস, দিয়াশলাই জ্বালাতেই দগ্ধ হয় পাঁচ জন
জানা গেছে, ধামরাই পৌরসভার কুমরাইল এলাকার একটি বাসার নিচ তলায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন মঞ্জুরুল। গত শনিবার ভোরে বিকট শব্দে তাদের বাসায় আগুন লেগে যায়। পরে স্থানীয়রা আশপাশের উৎস থেকে পানি সংগ্রহ করে আগুন নিভিয়ে পরিবারের পাঁচ সদস্যকে উদ্ধার করেন। এ সময় আগুনে সবাই ঝলসে যান। পরে পাঁচ জনকে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন চিকিৎসক।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন জোসনা বেগমের স্বামী পোশাক শ্রমিক মঞ্জুরুল ইসলাম (৩৫), তার বড় বোন হোসনা বেগম (৩০) ও ভাগনি সাদিয়া আক্তার (১৮)।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে বাচ্চু মিয়া জানান, জোসনা বেগমের শরীরের ৭০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল, তাই তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। এছাড়া মঞ্জুরুলের শরীরের ৩৩ শতাংশ, সাদিয়ার ৭৫ শতাংশ ও হোসনা বেগমের শরীরের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 3:28 pm